ABB Contest-57 || পাখির ঘুড়ি তৈরি।

in hive-129948 •  last year 

হ্যালো বন্ধুরা,

IMG_20240429_171246.jpg

IMG_20240429_170727.jpg

সবাই কেমন আছেন। আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই অনেক ভাল আছেন। আমিও আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহর রহমতে খুবই ভাল আছি। আজকে আমি আপনাদের মাঝে শেয়ার করব পাখির ঘুড়ি তৈরি। এবারের প্রতিযোগিতাকে ছোটবেলার কথা মনে পড়ে গেলো। ছোটবেলায় আমরা পলিথিন দিয়ে ঘুড়ি তৈরি করে উড়াতাম। বলতে গেলে বহু বছর ধরে এর সাথে কোন সম্পর্ক নেই। এমনকি এখন এর প্রচলন উধাও হয়ে গেছে বলা যায়। এখনকার ছেলে মেয়েরা শুধুমাত্র মোবাইলে আসক্ত। ছোটবেলার এই ধরনের খেলা গুলো কারো মনে নেই।

বিশেষ করে ঘুড়ি উড়ানো কিন্তু বেসে জনপ্রিয় ছিল। এখনো হয়তো বা কোন কোন জায়গায় এর জনপ্রিয়তা রয়েছে। তবে আমাদের এদিকে একদম নেই বললেই চলে। প্রথমদিকে কি তৈরি করব সেটা ভাবতে ভাবতেই সময় কেটে গেল। পরে ভাবলাম পাখির মত ঘুড়ি তৈরি করি। কারণ আকাশে যখন পাখি যখন আকাশে উড়বে তখন ভীষণ ভালো লাগে দেখতে। এজন্য আমি বিভিন্ন কালারের পলিথিন এবং রঙিন কাগজ দিয়ে পাখির ঘড়ি তৈরি করতে বসে পড়ি। আমি একটু একটু করে খুব সুন্দর ভাবে ঘুড়িটা তৈরি করে ফেলি। এর পরে এর ফটোগ্রাফি করেছি। আমার কাছে এই ঘুড়িটা দেখতে ভীষণ ভালো লেগেছে। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।

IMG_20240429_170727.jpg

প্রয়োজনীয় উপকরণ

• রঙিন কাগজ
• পলিথিন
• সুতা
• শলা
• গাম
• কাঁচি
• পেন্সিল
• স্কেল

IMG_20240429_193952.jpg

বিবরণ :

ধাপ - ১ :

প্রথমে আমি নীল রঙের একটি পলিথিন নিয়ে নিলাম। এরপর পলিথিন টাকে ভাঁজ করে দুটি ডানা এঁকে কাঁচি দিয়ে কেটে নিলাম।

IMG_20240429_194023.jpg

ধাপ - ২ :

এরপর একইভাবে আরেকটু ছোট একটি হলুদ রঙিন কাগজ ডানার মত কেটে নিলাম।

IMG_20240429_194043.jpg

ধাপ - ৩ :

এরপর আরেকটু ছোট আরও একটি কমলা রঙের রঙিন কাগজ কেটে নিয়ে নিলাম।

IMG_20240429_194057.jpg

ধাপ - ৪ :

এরপর পলিথিনের ডানার উপরে রঙিন কাগজের ডানা গুলো জোড়া লাগিয়ে দুটি বড় ডানা তৈরি করে নিলাম।

IMG_20240429_194108.jpg

ধাপ - ৫ :

এরপর আরো কিছু রঙিন কাগজ কেটে সুন্দরভাবে জোড়া লাগিয়ে একটি পাখির মাথা তৈরি করে নিয়ে নিলাম।

IMG_20240429_194205.jpg

ধাপ - ৬ :

এরপর লাল রংয়ের পলিথিন দিয়ে পাখি গায়ের অংশ তৈরি করে পাখির মাথাটাকে উপরে জোড়া লাগিয়ে নিলাম।

IMG_20240429_194213.jpg

ধাপ - ৭ :

এরপর পাখির ডানা দুটির দুপাশে ঘাম লাগিয়ে মাঝখানের অংশটাকে জোড়া লাগিয়ে একটি পাখি তৈরি করে নিলাম।

IMG_20240429_194230.jpg

ধাপ - ৮ :

এরপর নীল রংয়ের পলিথিন এবং লাল রঙের পলিথিন কেটে পাখির লেজ তৈরি করে ঘাম দিয়ে জোড়া লাগিয়ে নিলাম।

IMG_20240429_194241.jpg

ধাপ - ৯ :

এরপর পাখিটি তৈরি করা হয়ে গেলে পিছনের অংশে দুটি শলা লাগিয়ে একটি ঘুড়ি তৈরি করে নিলাম।

IMG_20240429_194253.jpg

শেষ ধাপ :

এভাবে পলিথিন এবং রঙিন কাগজ দিয়ে একটি পাখির ঘুড়ি তৈরি করে নিলাম। আশা করি আমার তৈরি করা এই ঘুড়ি আপনাদের অনেক পছন্দ হবে।

IMG_20240429_171244.jpg

IMG_20240429_171320.jpg

IMG_20240429_171252.jpg

IMG_20240429_170731.jpg

IMG_20240429_170727.jpg

IMG_20240429_171246.jpg

আমার পরিচয়

IMG_20221006_094439.jpg

আমার নাম মোঃ জামাল উদ্দিন। আর আমার ইউজার নাম @jamal7। আমি বাংলাদেশে বসবাস করি। প্রথমত বাঙালি হিসেবে আমি নিজেকে অনেক গর্বিত মনে করি। কারণ বাংলা ভাষা আমাদের মাতৃভাষা। তার সাথে ফটোগ্রাফি করা আমার অনেক শখ। আমি যে কোন কিছুর সুন্দরভাবে ফটোগ্রাফি করার চেষ্টা করি। তার সাথে ভ্রমণ করতেও ভীষণ ভালো লাগে। বিশেষ করে নতুন নতুন জায়গা ভ্রমণ করতে ভীষণ ভালো লাগে। তার সাথে লেখালেখি করতে ও ভীষণ ভালো লাগে। যে কোন বিষয় নিয়ে কিংবা যে কোন গল্প লিখতে আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। আর সব সময় নতুন কিছু করার চেষ্টা। নতুন ধরনের কিছু দেখলে করার চেষ্টা করি।
35FHZ8gBpndbrF88KC8i6DmfoqNdVfSnhzJshZCJksDJs27YpCCUjp1oaP6ko3mLJbQtLE76ZKc5r3aFXKh8EK2Xg2XbxHP97436Dksrat...K3RRDcGvdyC6bx3TE39Zctd2ho1pJ1hm9nj6RC6gfhhSEVDEf6zHmiqsgBwDTEDG8onxfxrWKe5ZMmiwAvtnX6XvsCqykCT5aFqMFBq2wcdKNs74j1RgTuza3g.png

A5tMjLhTTnj4UJ3Q17DFR9PmiB5HnomwsPZ1BrfGqKbjde9gvbjDSDFUe2t87sHycAo9yh4cXNBQ2uKuZLC2jPzA8Qx5HRSqkJDxCm2F1P...XMCuWWrUK8WEzc1spvbtGymKcxp9cSaiY7YD7nmGv2yy3TJjQK1R5Bx6mMsJqHLdPZ4gBXB1M3ZGWR3ESWZxh8hd9tvb68pfdL8xHrioiqDnHuRUqd8FYt5aog.png

ধন্যবাদ সবাইকে

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

খুব সুন্দর একটি ঘুড়ি তৈরি করেছেন ভাইয়া। দেখতে একদম পাখির মতোই মনে হচ্ছে। আকাশে উড়ানোর পর মনে হবে যেন আকাশে পাখি উড়ছে। খুব সুন্দরভাবে তৈরীর প্রক্রিয়া উপস্থাপন করেছেন। আর ঘুড়িটা দেখতেও খুব কালারফুল লাগছে। ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর একটি ঘুড়ি তৈরি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। শুভকামনা রইল।

আমি চেষ্টা করেছি ঘুড়িটি পাখির মত বানানোর জন্য। আপনার মন্তব্য শুনে সত্যি অনেক ভালো লাগলো। ভালো থাকবেন।

ঠিক বলেছেন ভাইয়া এখন যেন ঘুড়ির প্রচলন উঠে গিয়েছে। বর্তমানের ছেলেমেয়েরা খেলাধুলা করার পরিবর্তে মোবাইলে আসক্ত হয়ে পড়েছে। যার জন্য তাদের শৈশব সুন্দর হওয়ার পরিবর্তে ক্ষতিগ্রস্ত বেশি হচ্ছে। যাই হোক আপনি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য খুবই ইউনিক ও চমৎকার একটি পাখির ঘুড়ি বানিয়েছেন। আপনার এই ঘুড়ি আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। পাখিটিকে দেখতে বেশ কিউট দেখাচ্ছে। বিভিন্ন কালার ব্যবহার করাতে দেখতে বেশি সুন্দর দেখাচ্ছে। ধাপগুলো খুব সুন্দর ভাবে বর্ণনা করেছেন। ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি ঘুড়ি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

হ্যাঁ আপু এখন ঘড়ির প্রচলন উঠে গিয়েছে। আগে ছোট থাকতে অনেক ঘুড়ি উড়াতাম আকাশে। তবে আপনার মন্তব্য শুনে অনেক ভালো লাগলো।

প্রতিযোগীতায় অংশগ্রহণ করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। পাখির ঘুড়ি দেখতে জাস্ট অসাধারণ হয়েছে। আসলে প্রতিযোগিতার জন্য সবাই অনেক সুন্দর সুন্দর ঘুরি তৈরি করতেছে। ধন্যবাদ আপনার জন্য শুভকামনা রইলো।

ধন্যবাদ আপনাকে আমার পাখির ঘুড়ি জাস্ট অসাধারণ হয়েছে বলে মন্তব্য করার জন্য।

ঘুড়ির সাথে খুব একটা পরিচয় নেই আমার। ছোটবেলায় মাঝে মাঝে দেখা যেত অনেকেই ঘুরে উড়াতো। এখন তো একেবারে দেখা যায় না তবে আমার মেয়ে বিভিন্ন কার্টুন দেখে ঘুড়ি কিনে চায়। আপনি পলিথিন ও রঙিন কাগজ দিয়ে খুব সুন্দর একটি ঘুড়ি বানিয়েছেন। ঘুড়িটি দেখতে আসলে অনেক বেশি সুন্দর হয়েছে। অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া এতো সুন্দর একটা পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

আসলে আপু আমি চেষ্টা করেছি ঘুড়িটি সুন্দরভাবে বানানোর জন্য। তবে আপনার মন্তব্য শুনে অনেক ভালো।

ইউনিক একটি ঘুরি আজ বানিয়েছেন আপনি।আমি এমন ঘুরি আগে কখুনো দেখিনাই।খুবই চমৎকার লাগকছে।আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো এগিয়ে যান। প্রতিটি ধাপ সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন।

ঘুড়ি নিয়ে সুন্দর মন্তব্য করাই ধন্যবাদ ভালো থাকবেন ভাই

প্রথমে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি আমার বাংলা ব্লগের এই সুন্দর প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য। আপনি অনেক সুন্দর ভাবে পাখির ঘুড়ি তৈরি করে আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন দেখে অনেক ভালো লাগলো ভাই। এই প্রতিযোগিতায় আপনার জন্য অনেক শুভকামনা রইল ভাই।

আপনার মন্তব্য শুনে ভালো লাগলো। এই ধরনের মন্তব্য শুনলে অনেক ভালো লাগে।

প্রথমে অভিনন্দন জানাই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য। আপনার তৈরি কৃত পাখি ঘুড়িটি দেখতে অসম্ভব সুন্দর লাগছে। এটি আকাশে উড়ালে চমৎকার লাগবে। আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ

তবে ঠিক বলেছেন এটি আকাশে উড়ালে দেখতে চমৎকার লাগতো। সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে

অসাধারণ সুন্দর পাখি ঘুরি বানিয়েছেন ভাইয়া প্রতিযোগিতার জন্য।শুভ কামনা রইলো আপনার প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণে জন্য। বর্তমানে বাচ্চাদের খেলার প্রধান হাতিয়ার মোবাইল ফোন তারা কি করে বুঝবে ঘুরি খেলার আনন্দ কেমন।আপনার ঘুড়িটি ভীষণ চমৎকার সুন্দর হয়েছে। যখন উড়িয়েছেন তখন একদমই পাখি উড়ছে এমন লাগছে দেখতে। ধাপে ধাপে গুছিয়ে বানাবো পদ্ধতি আমাদের সাথে ভাগ করে নিয়ে পোস্ট টি আমাদের সাথে ভাগ করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।

তবে এখনকার বাচ্চারা মোবাইল ছাড়া কিছুই বুঝেনা। আগে আমরা ছোট থাকতে ঘুড়ি উড়াতাম বানিয়ে। মন্তব্য শুনে অনেক ভালো।

পলিথিন এবং রঙিন কাগজ দিয়ে ঘুড়ি তৈরি করে, এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য আপনাকে প্রথমেই জানাচ্ছি অনেক অনেক ধন্যবাদ। খুবই সুন্দর করে আপনি পুরো ঘুড়িটা তৈরি করেছেন। পাখির ঘুড়ি হওয়াতে দেখতে অনেক সুন্দর এবং কিউট লাগতেছে। পলিথিন দুটা ভিন্ন কালারের হওয়াতে আরো বেশি ভালো লেগেছে দেখতে। কালারফুল একটা পাখির ঘুড়ি হওয়াতে আমার কাছে পুরোটা অসম্ভব ভালো লেগেছে। আপনার হাতের কাজটা সত্যি অনেক সুন্দর এবং নিখুঁত ছিল।

আসলে আমি কুড়িটি একটু ভিন্নরকম বানানোর চেষ্টা করেছি। তাই আমি পলিথিন এবং রঙিন কাগজ ব্যবহার করেছি। তবে আপনার মন্তব্য শুনে অনেক ভালো লাগলো।

প্রতিযোগিতা অংশগ্রহণ করার জন্য প্রথমে আপনাকে জানাই আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আপনি বেশ দারুণভাবে আমাদের মাঝে পাখির ঘড়ি তৈরি করে শেয়ার করেছেন। আপনার তৈরি ঘড়ি দেখতে আমার কাছে বেশ অসাধারণ লেগেছে। আসলে এই ধরনের যেকোন পোস্ট তৈরি করতে হলে অনেক সময় এবং ধৈর্যের প্রয়োজন হয়। ধন্যবাদ ভাই এত সুন্দর ভাবে পোস্ট তৈরি করে প্রত্যেকটি স্টেপ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

আসলে ভাইয়া সময় এবং ধৈর্য ছাড়া কিছুই হয় না। অনেক ভালো লাগলো আপনার বক্তব্য শুনে।

পাখির ঘুড়ি তৈরি দেখতে অনেক কিউট লাগতেছে। প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছেন দেখে ভীষণ ভালো লাগলো। এবারের প্রতিযোগিতায় সবাই চমৎকার ঘুড়ি তৈরি করেছে। আপনার ঘুড়ি তৈরির দক্ষতা দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম ধন্যবাদ আপনাকে ভাই।

আমার ঘুড়ি তৈরি দক্ষতা দেখে আপনি মুগ্ধ হয়েছেন শুনে খুশি হলাম ধন্যবাদ আপনাকে।

আপনার তৈরি করা পাখির ঘুড়ি দেখে তো আমি জাস্ট মুগ্ধ হয়েছি। আমার কাছে ঘুড়ি দেখতে অনেক বেশি ভালো লাগতো। বিশেষ করে কেউ যদি ঘুড়ি উড়াতো, এই দৃশ্যটা আমি দেখতে একটু বেশি পছন্দ করতাম। বিভিন্ন কালারিং কাগজ এবং পলিথিন দিয়ে আপনি পাখির ঘুড়িটা তৈরি করেছেন, এটা তো দেখে অসাধারণ লেগেছে। অনেক সুন্দর করে আপনি পাখিটার আবার মুখ এঁকেছেন। খুব সুন্দর লেগেছে আমার কাছে আপনার পুরো ঘুড়িটা। আগে এই সময়টা আসলেই সবাই ঘুড়ি উড়ানো নিয়ে ব্যস্ত থাকতো, কিন্তু এখন তো এটা দেখাই যায় না।

আমার তৈরি করা পাখির ঘুড়ি দেখে আপনি জাস্ট মুগ্ধ হয়েছেন শুনে খুশি হলাম। এই ধরনের মন্তব্য শুনলে অনেক ভালো লাগে।

অনেক সুন্দর একটি পাখি ঘুড়ি তৈরি করেছেন দেখছি। খুব সুন্দর হয়েছে আপনার এই ঘুড়িটা। দেখি একদম অনেক অনেক ভালো লাগলো আমার। ছোটবেলায় আমার ভাইয়া অনেক ঘুড়ি তৈরি করতো। ভাইয়ার সাথে আমিও ঘুড়ি ওড়াতাম। খুব ভালো লাগলো ভাইয়া কনটেস্টে অংশ নিতে দেখে।

আসলে আপু ছোটবেলা সব ছেলেরাই ঘুড়ি তৈরি করার চেষ্টা করত এবং উড়ানো চেষ্টা করত। অসাধারণ মন্তব্য শুনে অনেক ভালো লাগলো।

পাখির ঘুড়ি অসাধারণ হয়েছে, এত সুন্দর ও দক্ষতার সাথে আপনি ধাপে ধাপে তৈরি করলেন। ধাপগুলো দেখে আমরা তৈরি করা শিখে নিলাম। আকাশে যখন উড়তে ছিল তখন অসাধারণ ছিল সেই দৃশ্যটি। খুবই ভালো লাগলো প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করা দেখে। অনেক অনেক শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

আমার তৈরি করা ঘুড়ি অসাধারণ হয়েছে বলে সুন্দর মন্তব্য করেছেন। সুন্দর মন্তব্য করে সাপোর্ট করার জন্য ধন্যবাদ।

এই কনটেস্টে অংশগ্রহণ করার জন্য প্রথমে আপনাকে জানাই অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ। অনেক সুন্দর একটি পাখি ঘুড়ি তৈরি করেছেন। ঘুড়িটা দেখে আমার কাছে বেস্ট মনে হয়েছে। এত সুন্দর একটি ঘুড়ি আমাদের মাঝে উপহার দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য শুনে অনেক ভালো লাগলো। চমৎকার মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।

ভাইয়া আমি তো পুরাই মুগ্ধ আপনাদের এই সুন্দর ঘুড়ি তৈরি করতে দেখে। একদম ছোটবেলার কথা মনে পড়ে গেল এই সুন্দর ঘুরে দেখে। আমি খুবই ভালবাসতাম ঘুড়ি পুরানো দেখতে। যেন পুরাতন সেই দিনের স্মৃতিগুলো ফিরে পেয়েছি আপনার এই পোস্ট দেখে।

আসলে ছোটবেলায় সবাই কমবেশি ঘুড়ি উড়ানোর চেষ্টা করতো। আজকে আপনার বক্তব্য শুনে অনেক ভালো লাগলো।

প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য আপনাকে প্রথমে অভিনন্দন জানাচ্ছি। আপনি খুবই সুন্দর করে একটি পাখির ডিজাইনে ঘুড়ি তৈরি করেছেন। আপনার তৈরি ঘুড়িটি দেখে বেশ ভালো লাগলো আমার কাছে। দীর্ঘ দিন পর এতো বড় ঘুড়ি দেখতে পেরে মনের ভেতর আলাদা রকম আনন্দ কাজ করছে। যাইহোক আপনি ছোট বেলার ছোট কাজটি এখনো ধরে রাখতে পেরেছেন। আপনার জন্য শুভকামনা রইল ভাইয়া।

আসলে ভাইয়া দীর্ঘদিন পর আমি নিজেও ঘুড়ি তৈরি করেছি। আপনার মন্তব্য শুনে সত্যি অনেক ভালো লাগলো।

আপনি রঙিন কাগজ দিয়ে চমৎকার একটি ঘুড়ি তৈরি করেছেন।সত্যি এই ঘুড়ি গুলো দেখলে ছোট বেলার কথা মনে পড়ে যায়।আপনার ঘুড়ির পাখির চোখ গুলো দেখে অনেক ভালো লেগেছে। ঘুড়িটি অনেক সুন্দর আকাশে উড়ছে। ধন্যবাদ আপনাকে।

আপু আমি রঙিন কাগজের সাথে পলিথিন ও ব্যবহার করেছি। সুন্দর মন্তব্য করাই ধন্যবাদ আপনাকে।

দিন দিন ঘুড়ির জনপ্রিয়তা হারিয়ে যাচ্ছে। এই যুগের বাচ্চারা ঘুড়ি কি জিনিস তা যেমন চিনে না তেমনি ঘুড়ি উড়াতেও জানে না। আমরা তো ছোট থাকতে ঘুড়ি যেমন বানাতে পারতাম তেমনি ঘুড়ি উড়াতেও দক্ষ ছিলাম। তবে এখন আর ঘুড়ি তৈরি করতে পারি না আর ঘুড়ি তৈরি করার দক্ষতা ও নেই। আপনি আজকে চমৎকার একটি ঘুড়ি তৈরি করে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করলেন। পাখির ডিজাইনে ঘুড়ি তৈরি করলেন বেশ চমৎকার হয়েছে দেখতে। অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া আশা করি আপনার সফলতা আসবে।

এটি একদম ঠিক বলেছেন দিন দিন ঘুড়ি জনপ্রিয়তা হারিয়ে যাচ্ছে। এখন ঘুড়ি একদম কমে দেখা যায়। অসাধারণ মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।

ঘুড়ির সাথে গ্রাম বাংলায় বড় হওয়া অনেকেরই অনেক স্মৃতি আছে হয়তো। আবার সময়ের কারণে অনেকেরই হয়তোবা নেই। তবে এই চলমান প্রতিযোগিতা উপলক্ষে দারুণ আইডিয়া বের করে পাখি ঘুড়ি তৈরি করেছেন। যা আসলেই পাখির মতো লাগছে; একটি রঙিন পাখি। আপনার প্রচেষ্টাকে সম্মান জানাই। শুভকামনা রইলো।

আসলে এটি ঠিক বলেছেন গ্রামবাংলায় বড় হওয়া মানুষের অনেক স্মৃতি আছে ঘুড়ির সাথে। আপনার মন্তব্য শুনে সত্যি অনেক ভালো লাগলো।

পাখির ঘুড়িটি দেখতে কিন্তু একেবারে পাখির মতোই লাগছে। আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে। এত সুন্দর করে পাখি ঘুড়ি তৈরি করেছেন আর সবার মাঝে উপস্থাপন করেছেন। দেখে খুবই ভালো লেগেছে। অনেক অনেক শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

প্রথমেই ভাই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক অভিনন্দন। আসলে কি জানেন তো ভাই, এখনকার ছেলে মেয়েরা মোবাইলের প্রতি এতটা আকৃষ্ট হয়ে গেছে যে, তারা ঘুড়ি উড়ানোর ব্যাপারটাকে প্রায় ভুলেই গেছে। আমরা যখন ছোট ছিলাম তখন মোবাইল ছিল না। এজন্য নতুন নতুন ঘুড়ি বানাতাম এবং সেগুলো আকাশে উড়াতাম। আপনার তৈরি পাখির ঘুড়ি টা কিন্তু সত্যিই অসাধারণ হয়েছে। তাছাড়া আপনি ঘুড়ির ভিতর এত সুন্দর সুন্দর কালারফুল কাজ করেছেন, যেটা অনেকটা সময় সাপেক্ষ এবং দেখতেও সুন্দর লাগছে। আপনার উপস্থাপনাও খুব ভালো ছিল ভাই।