প্রিয় আমার বাংলা ব্লগের বন্ধুরা,

সমস্ত ভারতবাসী এবং বাংলাদেশের বাঙালি সহযাত্রীদের আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।

[সোর্স](মেটা এ আই)

আশা করি আপনারা ঈশ্বরের কৃপায় সুস্থ আছেন, সব দিক থেকে ভালোও আছেন। আপনাদের সবার ভালো থাকা কামনা করে শুরু করছি আজকের ব্লগ।

অতঃপর মানুষ চামড়াজাত পণ্য হিসেবে রপ্তানি হচ্ছে। একদিন আলোর খোঁজে অনেকেই ধর্মজ্ঞান সংগ্রহ করেছে। আর দূর থেকে দেখেছে রাজপথে পড়ে আছে রক্তাক্ত উলুখাগড়ার দল। 'আহা', 'উহু' তারপর যে যার নিজস্ব মহাপ্রস্থানের পথে বাজারে যাবার নাম করে বেরিয়ে গেছে৷ তারা কেউ ফেরেনি। তারা কেউইই মানুষ নয়, পুরুষ কিংবা নারী। দু'ভাগ থেকে চার ভাগ থেকে আট দশ... একসময় সব ফেলে থুতু ছিটোনোর খেলায় দোল উৎসব পালনে মনোযোগ দিয়েছে।

এখন কথা হচ্ছে এই সমস্ত আমদানি রপ্তানির দ্রব্য বোঝাই জাহাজ কিংবা দ্রব্যগুলি প্রত্যেকেই স্বার্থান্বেষী৷ কথাটা জাজমেন্টাল হলেও ঘটনা৷ চাওয়া পাওয়াগুলো স্বচ্ছ না হলেও ডোবায় আবদ্ধ৷ ওই টুকু আকাশ, ওটুকুই বিশাল পৃথিবী। তাই চাই এর অর্থ চাই-ই। তা না হলে, কেউ যদি বুভুক্ষু হয়ে পড়ে তখন একমাত্র ক্ষুধা নিবারণ পন্থা হল ছোবল। উফ, কী নিদারুণ!

অসময়ে এই সব কথা ভাবি। আর চুল চিরুনি করতে করতে আয়নার সামনে দাঁড়ালে দেখি সুবর্ণলতার পাশাপাশি যাজ্ঞসেনীও দাঁড়িয়ে হাসছে৷ সংসারের সমস্ত বোঝার পাশাপাশি অজস্র কালো মাথা আর স্বপ্নদোষ হাতে হাত মিলিয়ে ছুঁড়ে দিচ্ছে লালারস মোড়া আঙুল। নাহ, একটুও ভয় করে না৷ বরং হাসতে হাসতে স্নানঘরে যাই৷ ভীড়ের আড়ালে নিজেকে সাজিয়ে ফাঁদ পাতি৷ সাপ ধরার ফাঁদ। কোন একদিন নিশ্চই কেউ ধরা পড়বে। পৃথিবী খানিকটা হলেও শান্ত হবে৷

তারপর,
কোন একদিন
আমরা আবারও সেই ঐশ্বরিক মাশরুমের খোঁজ চালাব৷ কবি হয়েও না হতে পারা মানুষগুলোকে রাতের আলোয় দেখিয়ে আনব চাঁদের পাহাড়, চরকায় সুতো কাটা বুড়ি...

অনেক না হোক যেটুকু ক্ষমতা, তাতে সামান্য দুটো অক্ষরের পিঠে হেলান দিয়ে মেপে নিচ্ছি আজ কাল ও পরশুর নারীজন্ম। নারী থেকে নারী হওয়ার গল্প। সাথে মুঠোয় লুকনো থাকছে আলোকিত মাশরুম রহস্য।

১০% বেনেফিশিয়ারি লাজুকখ্যাঁককে