☆꧁ DIY প্রোজেক্ট- ক্লে দিয়ে মুলা ও গাজর ꧂

in hive-129948 •  7 months ago 

আস্সালামুআলাইকুম /আদাব
সকলকে সকালের 🥀শুভেচ্ছা। আশা করি সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমিও ভালো আছি। আর আপনারা সবাই সবসময় ভালো থাকবেন, এটাই প্রত্যাশা করি।💕

1000021338.jpg

বন্ধুরা আজ আমি "এসো নিজে করি" প্রজেক্টে ব্যতিক্রম একটি আয়োজন নিয়ে হাজির হয়েছি। আশা করছি আমার আজকের এই নতুনত্ব আপনাদের মনে স্থান করে নেবে। আজ আমি ক্লে দিয়ে খুবই চমৎকার কয়েকটি আমাদের হাফিজুল্লাহ ভাইয়ের খুবই পছন্দের মুলার সাথে গাজর তৈরী করেছি।


মাটির গহনে তোমার জন্ম,
সাদা রঙে উজ্জ্বল তুমি,
শীতল হাওয়ায় তোমার গন্ধ,
সবুজ পাতা, স্বাদে তৃপ্তি।

বাগানে সেজে, তুমি হাসো,
শুধু রান্নায় নয়, সালাদে সাজো।
প্রাণের জোগান, স্বাস্থ্যকর তুমি,
রসালো হৃদয়, তাজা গতি।

কখনো মশলায়, কখনো ঝোলে,
সব কিছুতেই তুমি হয়ে ওঠো।
মূলা, তুমি সেই সঙ্গী,
জীবনের রস, অনন্য কবি।

1000021340.jpg

DIY প্রোজেক্ট-ও অনুভূতি

"হাফিজুল্লাহ"@hafizullah ভাইয়ের প্রিয় মুলা ও গাজরের ডাই প্রজেক্ট নিয়ে কাজ করতে পেরে আমি খুবই উচ্ছ্বসিত। ক্লে দিয়ে মুলা বানানো একটি চমৎকার অভিজ্ঞতা, যেখানে সৃজনশীলতা ও মেধার মিলন ঘটে।

ক্লের সাথে কাজ করার সময় আমার মনে হচ্ছিল যেন প্রকৃতির একটি অংশ আমি তৈরি করছি। প্রথমে ক্লে মসৃণ করে নেবার পর, মুলার আকৃতি গঠন শুরু করলাম। প্রতিটি টুকরা তৈরি করার সময় অনুভব করছিলাম, এই প্রক্রিয়া আমাকে প্রকৃতির প্রতি আরও সংযুক্ত করছে। মুলার সবুজ পাতা, গাঢ় বেগুনি গায়ের রং, সবকিছুতে একটি আলাদা সৌন্দর্য ফুটে উঠছিল।

গাজরের ক্ষেত্রে একইভাবে কাজ করলাম। গাজরের সঙ্গেও একটা মিষ্টি অনুভূতি কাজ করছিল। আমি ভাবছিলাম, এই সৃষ্টির মাধ্যমে আমি যেন প্রকৃতির প্রতি আমার শ্রদ্ধা জানাচ্ছি।

এই প্রজেক্টের মাধ্যমে মুলা ও গাজরের গুরুত্ব ও বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে নতুন করে জানতে পারলাম। হাফিজুল্লাহ ভাইয়ের সাথে কাজ করে আমি এক অন্যরকম আনন্দ পেয়েছি, যা আমার সৃজনশীলতাকে নতুন দিগন্তে পৌঁছে দিয়েছে।

শেষ পর্যন্ত, এই অভিজ্ঞতা শুধু মুলা ও গাজর তৈরি করার নয়, বরং নিজের ভিতরের শিল্পীকে খুঁজে পাওয়ার একটি যাত্রা। আশা করি, ভবিষ্যতে আরও অনেক প্রজেক্টে এমনভাবে অংশগ্রহণ করার সুযোগ পাব।

1000021334.jpg


☆꧁ DIY প্রোজেক্ট- ক্লে দিয়ে মুলা ও গাজর ꧂


💞

প্রয়োজনীয় উপকরন

1000015651.jpg

  • বিভিন্ন রঙের ক্লে

siam 2.png


siam 2.png

১ম ধাপ
প্রথমে সাদা রংয়ের ক্লে দিয়ে হাতের আঙ্গুলের সাহায্যে মূলার সেফ করে নিলাম।

1000021217.jpg

1000021219.jpg

siam 2.png

দ্বিতীয় ধাপ
এবার সবুজ রঙের ক্লে দিয়ে মূলার মাথার অংশটা তৈরী করবো।

1000021218.jpg

1000020758.jpg

siam 2.png

তৃতীয় ধাপ
এবার আমি মুলার মাথার অংশ টি সেট করে দেব।

1000021216.jpg

1000021217.jpg

siam 2.png

চতুর্থ ধাপ
এবার কমলা রঙের ক্লে দিয়ে গাজরের শেভ করে নেব।

1000020741.jpg

1000021229.jpg

siam 2.png

পঞ্চম ধাপ

এবার সবুজ রং এর ক্লে দিয়ে গাজরের মাথার অংশ তৈরি করে সেট করে নেব।


1000021228.jpg

1000021230.jpg

siam 2.png

ষষ্ঠ ধাপ
এবার আমি মুলা ও গাজর এক সাথে দেখাচ্ছি

1000021340.jpg

1000021340.jpg

siam 2.png

ফাইনাল আউটপুট

1000021339.jpg

1000021340.jpg

1000021338.jpg

মুলা এবং গাজর উভয়ই পুষ্টিকর এবং স্বাস্থ্যকর সবজি, যা আমাদের দেহে অনেক উপকারিতা নিয়ে আসে।

মুলার উপকারিতা:

  • পুষ্টিগুণ: মুলা ভিটামিন সি, ফোলেট, এবং পটাশিয়াম সমৃদ্ধ, যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
  • পাচনতন্ত্রের জন্য উপকারী: এটি হজম প্রক্রিয়া উন্নত করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে।
  • ওজন নিয়ন্ত্রণ: মুলা কম ক্যালোরির হওয়ায় এটি ওজন কমাতে সাহায্য করে।
  • ডিটক্সিফিকেশন: মুলা লিভার পরিষ্কার করতে সহায়তা করে এবং শরীরের বিষাক্ত পদার্থ বের করতে সাহায্য করে।

গাজরের উপকারিতা:

  • দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে: গাজরে বিটা-ক্যারোটিন আছে, যা দৃষ্টিশক্তি ভাল রাখতে সাহায্য করে।
  • চর্মস্বাস্থ্য: গাজর ত্বকের স্বাস্থ্য উন্নত করে এবং চামড়া উজ্জ্বল রাখতে সাহায্য করে।
  • হৃৎপিণ্ডের স্বাস্থ্য: গাজর হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে।
  • এন্টিঅক্সিডেন্ট: গাজরে উপস্থিত এন্টিঅক্সিডেন্ট শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।

এছাড়াও, মুলা ও গাজর দুটি সবজি স্যালাড, রান্না এবং জুসে ব্যবহার করা যায়, যা খাদ্যতালিকায় বৈচিত্র্য আনে।

siam 2.png

photo_2021-06-30_13-14-56.jpg

photo_2023-07-07_17-27-00.jpg

আমি ছন্দের রাজ্যে, ছন্দরাণী কাব্যময়ী-কাব্যকন্যা বর্তমান প্রজন্মের নান্দনিক ও দুই বাংলার জনপ্রিয় কবি সেলিনা সাথী। একধারে লেখক, কবি, বাচিক শিল্পী, সংগঠক, প্রেজেন্টার, ট্রেইনার, মোটিভেটর ও সফল নারী উদ্যোক্তা।আমার পুরো নাম সেলিনা আক্তার সাথী। আর কাব্যিক নাম সেলিনা সাথী। আমি নীলফামারী সদর উপজেলায় ১৮ মার্চ জন্মগ্রহণ করি। ছড়া কবিতা, ছোট গল্প, গান, প্রবন্ধ, ব্লগ ও উপন্যাস ইত্যাদি আমার লেখার মূল উপজীব্য। আমার লেখনীর সমৃদ্ধ একক এবং যৌথ কাব্যগ্রন্থের সংখ্যা ১৫ টি। আমার প্রথম প্রকাশিত কবিতার বই- সাথীর শত কবিতা,অশ্রু ভেজা রাত, উপন্যাস মিষ্টি প্রেম, যৌথ কাব্যগ্রন্থ একুশের বুকে প্রেম। জীবন যখন যেমন। সম্পাদিত বই 'ত্রিধারার মাঝি' 'নারীকণ্ঠ' 'কাব্যকলি' অবরিত নীল সহ আরো বেশ কয়েকটি বই পাঠকহমলে বেশ সমাদৃত। আমি তৃণমূল নারী নেতৃত্ব সংঘ বাংলাদেশ-এর নির্বাচিত সভাপতি। সাথী পাঠাগার, নারী সংসদ, সাথী প্রকাশন ও নীলফামারী সাহিত্য ও সংস্কৃতি একাডেমির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। এছাড়াও আমি জেলা শাখার সভাপতি উত্তোরন পাবনা ও বাংলাদেশ বেসরকারি গ্রন্থাগার পরিষদ নীলফামারী জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক এবং কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদকের দায়িত্বে রয়েছি। আমি মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে ২০১৪ সালে নীলফামারী জেলা ও রংপুর বিভাগীয় পর্যায়ে সমাজ উন্নয়নে অসামান্য অবদানের জন্য শ্রেষ্ঠ জয়িতা অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছি। এছাড়াও সাহিত্যের বিভিন্ন শাখায় ও সামাজিক সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে বিশেষ অবদান রাখায় আমি বহু সম্মামনা পদক অর্জন করেছি। যেমন সাহিত্যে খান মইনুদ্দিন পদক ২০১২। কবি আব্দুল হাকিম পদক ২০১৩। শিশু প্রতিভা বিকাশ কেন্দ্র কর্তৃক সম্ভাবনা স্মারক ২০১৩। সিনসা কাব্য সম্ভাবনা ২০১৩। বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস উদযাপন উপলক্ষে সম্মামনা স্মারক ২০১৩। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ৩৭ তম মৃত্যুবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে সম্মাননা স্মারক ২০১৩। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম এর ১১৫ তম জন্ম জয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে ২০১৪। দৈনিক মানববার্তার সম্মামনার স্মারক ২০২৩। চাতক পুরস্কার চাতক অনন্যা নারী সম্মাননা ২০২৩ ওপার বাংলা মুর্শিদাবাদ থেকে মনোনয়ন পেয়েছি। এছাড়াও ,ওপার বাংলা বঙ্গবন্ধু রিসার্চ এন্ড কালচারাল ফাউন্ডেশন ভারত বাংলাদেশ। কবিগুরু স্মারক সম্মান ২০২৪ অর্জন করেছি।

A5tMjLhTTnj4UJ3Q17DFR9PmiB5HnomwsPZ1BrfGqKbjddgXFQSs49C4STfzSVsuC3FFbePnB7C4GwVRpxUB36KEVxnuiA7vu67jQLLSEq12SJV1etMVkHVQBGVm1AfT2S916muAvY3e7MD1QYJxHDFjsxQDqXN3pTeN2wYBz7e62LRaU5P1fzAajXC55fSNAVZp1Z3Jsjpc4.gif



বিষয়: ডাই প্রজেক্ট

কমিউনিটি : আমার বাংলা ব্লগ

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

ক্লে ব্যবহার করে অনেক সুন্দর ভাবে আপনি মুলা আর গাজর তৈরি করে নিয়েছেন। আমার কাছে অনেক সুন্দর লেগেছে আপনার তৈরি করা মুলা আর গাজর। আপনি আবার মুলা আর গাজরের সম্পর্কে অনেক কিছু তুলে ধরেছেন। যেগুলো পড়ে অনেক কিছু জানলাম। আপনার তৈরি করা মুলা আর গাজর দেখতে বাস্তবিক মনে হচ্ছে।

ক্লে দিয়ে তৈরি করা মুলা এবং গাজর আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম। সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ প্রিয় আপু।

বাহ! দেখেই দিল খুশ হয়ে গেলো, বেশ সুন্দর হয়েছে। অনেক ধন্যবাদ

ভাইয়া আপনাকে খুশি করাতে পেরে আমি নিজেকেও ধন্য মনে করছি। একগুচ্ছ মুলা গাজরের শুভেচ্ছা আপনাকে। মুলার মৌসুম চলে এসেছে হাহাহা,,,

মুলা দেখেই আমার আপনার কথা মনে পড়ে গেল। ভাবছিলাম রিপ্লেতে তা লিখবো। কিন্তু আপনার রিপ্লে দেখে এখানেই লিখে দিলাম। 😅

ক্লে দিয়ে এতো সুন্দর গাজর ও মুলা তৈরি করলে দেখে দারুণ লাগছে। তুমি সত্যিই গুণী। সবকটি সব্জী একেবারে আসল মনে হচ্ছে৷ আর সবথেকে ভালো লাগে শিল্পকর্মের সাথে মিল রেখে তোমার গদ্য লেখা। অসাধারণ সাবলীল গদ্য ও তার লিখন শৈলী। হাফিজ ভাই ভীষণ খুশি হয়েছে নিশ্চয় এমন গাজর দেখে। ভালো থেকো সবসময়।

এত চমৎকার মন্তব্য করে আমাকে উৎসাহ প্রদানের জন্য, অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি প্রিয় দাদা তোমার প্রতি।

অনেক ভালো লাগলো আপনার আজকের এত সুন্দর মুলা তৈরি করতে দেখে। মুলা ও গাজর দেখতে বেশ ভালো লাগলো। আমি প্রায় খেয়াল করে দেখি আপু অনেকেই ক্লে ব্যবহার করে অনেক সুন্দর জিনিস তৈরি করে দেখায়। আমার আজও এই জিনিসটা কেনা হয়নি যার জন্য আমিও কিছু তৈরি করে দেখাতে পারি না। অনেক অনেক ভালো লাগলো সুন্দর এই মুলা গাজর দেখে।

ক্লে দিয়ে তৈরি করা প্রত্যেকটা জিনিস,ই প্রায় জীবন্ত হয়ে ওঠে। আপনিও কিনে এনে ট্রাই করুন। অনেক অনেক শুভকামনা আপনার জন্য।

বাহ আপু আপনি আজকে আমাদের মাঝে বেশ চমৎকারভাবে ক্লে দিয়ে মুলা ও গাজর তৈরি করে শেয়ার করেছেন। আসলে প্রত্যেকটা মৌসুমে বিভিন্ন ধরনের সবজি দেখা যায় তবে শীতের শুরুতেই মূলা সত্যি বেশ দারুন একটা সবজি। ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর ভাবে তৈরি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

শীতের সবজি এবং আমাদের শ্রদ্ধেয় হাফিজুল্লাহ ভাইয়ের খুব প্রিয় এই মুলা। তাই হাফিজুল্লাহ ভাইয়ের জন্য শীতের শুরুতে এই মুলা তৈরি করে তাকে উৎসর্গ করলাম।

আপু দারুন করে আপনি গাজর আর মূলা তৈরি করেছেন দেখছি। আপনার বানানো মূলা আর ক্লে দেখে তো আমি ভেবে ছিলাম সত্যি কারের। কিন্তু পোস্ট পড়ে তো দেখি পুরাটাই বানানো। ধন্যবাদ এমন সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।

খুব সহজ পদ্ধতিতে ক্লে দিয়ে গাজর এবং মুলা তৈরি করা যায়। আমি নিজে যখন তৈরি করেছিলাম তখন দেখে বেশ উচ্ছাসিত হয়ে গিয়েছিলাম। মন্তব্য করে উৎসাহ দেয়ার জন্য ধন্যবাদ প্রিয় আপু।

ক্লে দিয়ে মুলা ও গাজর তৈরি করেছেন দেখতে অসাধারণ সুন্দর লাগছে। সত্যি বলতে আমার মন চাইছে গাজর আর মুলা একসাথে সালাদ তৈরি করে খেয়ে নিই হা হা হা।

তবে এটা ঠিক গাজর এবং মুলার সালাত খেতে কিন্তু অনেক ভালো লাগে। মুলা তেমনটা না খেলেও,গাজর খেতে ভীষণ ভালোবাসি আমি।

আমি তো প্রথমে ভাবলাম যে সত্যিকারের গাজর আর মূলা। কিন্তু পড়ে দেখি যে না আপনি ক্লে দিয়ে বেশ সুন্দর করে এমন দুটো লোভনীয় সবজি তৈরি করেছেন। একেবারে সত্যিকারের মনে হচ্ছে আপু। ধন্যবাদ এমন সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।

ক্লে দিয়ে বানানো সবকিছু জিনিসই যেন জীবন্ত হয়ে ওঠে। ইদানিং আমি ক্লের প্রেমে পড়ে গিয়েছি বলতে পারেন।

ক্লে দিয়ে বেশ চমৎকার মুলা ও গাজর আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। মুলা ও গাজর দেখেই মনে হচ্ছে সত্যিকারের।মুলা ও গাজরের উপকারিতা জানতে পেরে অনেক ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপু দারুন একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

আপু আপনাকে ও অসংখ্য ধন্যবাদ।সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।

ক্লে দিয়ে খুব চমৎকার ভাবে মুলা ও গাজর তৈরি করেছেন আপু।দেখে একদম বুঝার উপায় নেই এটি তৈরি করা।দেখে চোখ জুড়িয়ে গেল।ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।

বাহ আপু আপনার আইডিয়া তো অসাধারণ। আজকে আপনি ক্লে অনেক সুন্দর করে মুলা ও গাজর তৈরি করেছেন। তবে ক্লে দিয়ে তৈরি করা মুলা এবং গাজর দেখে মনে হচ্ছে বাস্তবে মুলা এবং গাজরের ফটোগ্রাফি। খুব নিখুঁতভাবে ক্লে দিয়ে তৈরি করেছেন মুলা ও গাজর। এবং আমাদের মাঝে সুন্দর করে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।

ঠিক বলেছেন ক্লে দিয়ে বানানো গাজর এবং মুলা দেখে মনে হয় জীবন্ত। টাটকা এবং সতেজ।

প্রথমে তো দেখে সত্যি সত্যি মুলা এবং গাজর ভেবেছিলাম আপু। আসলে কোন কিছু যে এভাবে বাস্তবের মত ফুটিয়ে তোলা যায় এটা আপনার পোস্ট না দেখলে বুঝতেই পারতাম না। অসাধারণ হয়েছে আপু। দেখতে খুবই সুন্দর লাগছে।

হাফিজুল্লাহ ভাইয়ের কথা চিন্তা করে মুলা তৈরি করেছিলাম। এরপর ভাবলাম একটা গাজর ও বানিয়ে ফেলি। যেহেতু শীতের মৌসুম। হাফিজুল্লাহ ভাইয়ের মুলার জুস খাওয়ার সময় এসেছে বলে। হা হা হা,,,

ক্লে দিয়ে মুলা ও গাজর তৈরি আমার কাছে দারুন লেগেছে। এত সুন্দর ভাবে আপনি ধাপে ধাপে শেয়ার করেছেন। দেখতে পেয়ে শিখে নিলাম। ভালো লাগলো আমার এই পোস্টগুলো।

ক্লে দিয়ে মুলা এবং গাজর বানানো খুবই সহজ। একবার দেখলেই বানানো যায়।

আপনার পোস্ট টা দেখে ছোটবেলার একটা কথা মনে পড়ে গেল। ছোটবেলা মনে করতাম মূলা পাকলে গাঁজর হয় হি হি। ক্লে দিয়ে মূলা এবং গাজর টা দারুণ তৈরি করেছেন আপু। বেশ চমৎকার লাগছে। গাজর আমার পছন্দের হলেও মূলা একেবারেই ভালো লাগে না।

মুলা পাকলে গাজর হয়, এই প্রথম শুনে বেশ হাসি পাচ্ছিল। মনের সুখে কিছুক্ষণ হাসলাম। মজা ও পেলাম বেশ।

মূলা গাজর ক্লে দিয়ে বানানো পদ্ধতি এবং তার সাথে চমৎকার সুন্দর একটি কবিতা এবং মূলা গাজরের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে জানতে পেলাম।ভীষণ চমৎকার কবিতা লিখেছেন এবং পুষ্টি গুণের বর্ণনা দিয়েছেন ও সুন্দর করে ক্লে দিয়ে মূলা গাজার বানিয়েছেন এবং ধাপে ধাপে মূলা,গাজর বানানো পদ্ধতি আমাদের সাথে ভাগ করে নিয়েছেন। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর পোস্ট টি আমাদের সাথে ভাগ করে নেয়ার জন্য।

পুরো পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ে, সুন্দর মন্তব্য করে আমাকে উৎসাহ দেয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ প্রিয় আপু।