মুখরোচক খাবার হিসেবে বিভিন্ন ধরনের ভাজাপোড়ার চাহিদা দিন দিন বাড়ছে||

in hive-131369 •  2 years ago 
আসালামু আলাইকুম

প্রিয় ব্লগার বৃন্দ,

আশা করি ,মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে সবাই অনেক ভালো আছেন।আমিও ভালো আছি আলহামদুলিল্লাহ। আমি @rumana12 আজকে আপনাদের সাথে আলোচনা করব বিভিন্ন ধরনের মুখরোচক খাবার হিসেবে বাজারে বিক্রি করা বিভিন্ন ধরনের ভাজাপোড়া নিয়ে। আশা করি আপনাদের সকলকে আমার আজকের পোস্টটি ভালো লাগবে। চলুন তবে দেরি না করে শুরু করা যাক।

1000005601.jpg

কভার ফটো

বাঙালিরা স্বভাবগত ভাবেই ভোজন প্রিয়। বিভিন্ন ধরনের খাবার গুলোর মধ্যে আমরা সচরাচর মুখরোচক খাবার গুলো সবচেয়ে বেশি খেয়ে থাকি। মুখরোচক এসব বিভিন্ন খাবারের মধ্যে উল্লেখযোগ্য খাবারগুলো হলো বিভিন্ন ধরনের ভাজাপোড়া। বিভিন্ন ধরনের বড়া, সবজি রোল ,ডিম চপ, বেগুন চপ ইত্যাদি ভাজাপোড়া গুলো আমাদের সকলেরই পছন্দের লিস্টে বিদ্যমান থাকে। বিভিন্ন ধরনের দোকানে হোটেলে বা এসব ভাজাপোড়ার দোকানে সন্ধ্যার দিকে বিভিন্ন ধরনের ভাজাপোড়া পাওয়া যায়।এসব গরম গরম ভাজাপোড়া খেতে সবারই ভালো লাগবে। মুখরোচক খাবার হিসেবে এইসব ভাজাপোড়ার চাহিদা অন্যান্য খাবারের তুলনায় অনেক বেশি।


1000003745.jpg

ভাজাপোড়া খাবার হিসেবে এই সবজি রোল এখন সবচেয়ে বেশি পরিচিত একটি খাবার। এসব সবজি রোলে পেঁয়াজ ও রসুনের পরিমাণ বেশি করে নিয়ে বাকি সব উপাদানের সংমিশ্রণে বানানো হয়। রসুন ও পেঁয়াজ এর পরিমাণ বেশি থাকে বলে সবজি রোল এর স্বাদ বৃদ্ধি পায়। তাছাড়াও গরম গরম সবজি রোল খেতে আসলেই অনেক মজাদার। সবজি রোল বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। কোন কোন সবজি রোল তৈরিতে তিল ব্যবহার করা হয়। আবার কোন কোন সবজি রোল এমনি তৈরি।

1000003741.jpg


1000003739.jpg

বিভিন্ন ধরনের বড়া ও চপ গুলো খেতে অনেক মজাদার হয়ে থাকে। আমাদের দেশের বিভিন্ন জায়গায় স্থায়ী ও অস্থায়ী দোকান হিসেবে বিভিন্ন ধরনের ভাজা পোড়ার দোকান আমরা লক্ষ্য করতে পারি। আবার কখনো ছোট ছোট হোটেল থেকে শুরু করে বড় রেস্তোরাঁতে পর্যন্ত বিভিন্ন ধরনের মুখরোচক খাবার গুলো দেখা পাওয়া যায়। বিভিন্ন ধরনের উপকরণের সংমিশ্রণ করে এই ভাজাপোড়া গুলো তৈরি করা হয়। এসব ভাজাপোড়ার সবচেয়ে বেশি মজাদার গরম গরম খেতে। প্রতিটা জিনিসের দাম বৃদ্ধির কারণে বর্তমানে এসব ভাজাপোড়ার দামের ক্ষেত্রেও কিছুটা প্রভাব ফেলেছে।

1000003737.jpg

1000005602.jpg


গত মাসে আমাদের দিনাজপুর বড় মাঠে একটি বৃক্ষ মেলার অনুষ্ঠিত হয়েছিল। সেখানে মেলাতে ঢোকার জন্য একটি বড় গেট তৈরি করা হয়েছিল। সে গেটের সামনেই আমি একজন ভ্রাম্যমান ভাজাপোড়া বিক্রেতাকে দেখতে পাই। তার দোকানে বিভিন্ন ধরনের ভাজাপোড়া দেখা যাচ্ছিল। আমি মেলাতে ঢুকে বের হওয়ার সময় সেই দোকানে লক্ষ্য করলে দেখি দোকানদার দোকানে নাই। একটা ছোট ছেলেকে তার দোকানে বসিয়ে রেখে গেছেন। তখন আমি ছোট ছেলেটির সাথে কিছুক্ষণ কথা বললাম এবং জানতে পারলাম যে সারাদিনে তারা এখানে প্রায় ৮০০ থেকে ১২০০ টাকার পর্যন্ত এই মুখরোচক খাবার গুলো বিক্রি করেন। তার মানে বোঝাই যাচ্ছে প্রতিদিন এই খাবারগুলোর জনপ্রিয়তা কিভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে ভাজাপোড়া আমাদের শরীরের জন্য কিছুটা ক্ষতিও করে। ‌ যাদের অতিরিক্ত গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা তাদের ক্ষেত্রে ভাজাপোড়া মাঝে মাঝেই ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। তবে বাইরের এসব খাবার আমাদের পরিমাণে কম খাওয়াই ভালো।

1000003740.jpg

1000003738.jpg

আশা করি, আমার পোস্টটি আপনাদের ভালো লেগেছে।ভুল ত্রুটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন । সকলে ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন। আপনাদের কাছে আমার আজকের শেয়ার করা সম্পূর্ণ আলোচনা কেমন লেগেছে তা অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন।


1000002255.png


ডিভাইসRedmi Note 11
ফটোগ্রাফার@rumana12
লোকেশনদিনাজপুর

1000001273.gif


ধন্যবাদান্তে,
@rumana12


1000000844.png


1000000848.jpg

আসসালামু আলাইকুম, আমার নাম রুমানা পারভীন। আমার steemit আইডি নাম @rumana12 আমার বাসা দিনাজপুর জেলার চিরিরবন্দর উপজেলায়।আমি দিনাজপুর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট এ কম্পিউটার ডিপার্টমেন্টে পড়াশোনা করি। আমি ভ্রমণ করতে এবং নতুন কিছু শিখতে খুব পছন্দ করি। অবসর সময় গান শুনতে আমার অনেক ভালো লাগে। আমি steemit এ কাজ উপভোগ করি।

Black & White Minimalist Business Logo.png


You can also vote for @bangla.witness witnesses

3zpz8WQe4SNGWd7TzozjPgq3rggennavDx3XPY35pEAVnpvDGTmz6yM4BdeUwpQ8vMxtR3sQse9kG46R2Lk4NBaGfzPmL5tiA85DdFd7TDvbMGaNMAY2RBgSWfNp5kM1Qjr3515gWKvjxzADBcu4.png

Posted using SteemPro Mobile

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

আপনি ভাজাপোড়া খাবার নিয়ে বেশ সুন্দর কিছু তথ্য আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন এবং আপনার শেয়ার করা ভাজা পোড়া খাবার গুলো বেশ ভালো মানের মনে হচ্ছে। এখানে আমি দেখতে পেলাম বড়ার সাথে তিল দেওয়া হয়েছে যা খেতে বেশ মজার হবে। এছাড়াও নতুন একটা আইটেম দেখতে পেলাম পাপড় ভেজে সেটি আবার বেসন দিয়ে ভেজে নেওয়া হয়েছে যা খেতে বেশ মজা লাগে আমরা। আমাদের আশেপাশে বিভিন্ন হাটবাজারে গেলে এরকম ভাজা পোড়ার দোকান বেশ দেখতে পায়। এ ছাড়াও আমরা বিভিন্ন রকমের মেলায় গেলে এরকম ভাজাপোড়া দোকান বেশ দেখতে পাই। আমি নিজেও ভাজাপোড়া খেতে বেশ পছন্দ করি। আমি বাজারে গেলে অবশ্যই ভাজাপোড়া খাবার খাব এবং আমি আমার বন্ধুদের সাথে এই খাবারগুলো খেতে বেশ পছন্দ করি। আমি মাঝে মাঝে আমার বাড়ি থেকে বেশ দূরে একটি এলাকায় ভাজাপোড়া খেতে যাই কারণ এখানকার খাবার গুলো বেশ মজার হয়। যদিও আমরা সবাই জানি এই খাবারগুলো আমাদের শরীরের জন্য বেশ ক্ষতিকর। তবুও আমরা এ খাবারগুলো খেতে পছন্দ করি। তবে আমাদের উচিত এসব খাবার কম খাওয়া কারণ এগুলো আমাদের শরীরের বেশ ক্ষতি করে এবং বিভিন্ন রোগের কারণ হয়ে দাঁড়ায় যেমন উচ্চ রক্তচাপ ডায়াবেটিসের ধরনের রোগ এই তেলে ভাজা খাবারের কারণে হয়ে থাকে।

আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

মুখরোচক এই খাবারগুলো চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে। বিশেষ করে যেখানে লোকের চলাফেরা একটু বেশি সেখানেই ভ্রাম্যমাণ দোকানে করে লোকেরা ভাজাপোড়া বিক্রি করে। যদিও এগুলো শরীরের জন্য বেশ ক্ষতিকর তথাপি মানুষ এগুলোকে অনেক বেশি ভালোবাসে। মানুষের কথা বলবো না আমিও এই ভাজাপোড়া অনেক বেশি ভালোবাসি।। বেশ সুন্দর ফটোগ্রাফি তুলেছেন আপনি অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

আপনি ঠিক বলেছেন আপু দিন যত যাচ্ছে এরকম মুখরাচর ভাজাপোড়া খাবার গুলোর চাহিদা বৃদ্ধি পাইতেছে। এখন ভাজাপোড়া সব জায়গাতেই পাওয়া যায়। বিশেষ করে বিকেলবেলা আড্ডা দেওয়ার জায়গা গুলোতে এরকম ভাজাপোড়া বেশি পাওয়া যায়। আর মেলায় এরকম ভাজাপোড়া দোকান না থাকলে মেলাটা জাকজমক হয়ে ওঠেই না। মুখরাচর ভাজাপোড়া খাবার সম্পর্কে অনেক সুন্দর লিখেছেন আপু ধন্যবাদ আপনাকে।

আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

ভাজাপোড়া সবাই পছন্দ করে।মুখরোচক খাবারকে না বলবে এমন মানুষ না বললেই চলে,এটা৷আমার মনে হয় এটা।আপনি প্রত্যেক খাবার সম্পর্কে সুন্দর উপস্থাপনা করেছেন।এমন সবজি রোল সম্পর্কে জানতামনা বা খাওয়াও হয়নি কখনো।বেগুন চপ, ডিম চপ এগুলো রমজান মাসে খাওয়া হয়।তবে মাঝে মাঝে শখের বশে খাওয়া হয়।বাইরের ভাজাপোড়া মজাদার হলেও শরীরের জন্য কিছুটা ক্ষতিকারক।ঠিকই বলেছেন অতিরিক্ত ভাজাপোড়া গ্রাস্টিকের সমস্যা বাড়িয়ে দেয়।তেল যুক্ত খাবার কম খাওয়াই ভালো আর রাস্তার পাশের দোকান বা ভ্যান গুলো এক তেল সারাদিন সহ দুইদিন পর্যন্ত ব্যবহার করে যা শরীরের জন্য অনেক ক্ষতিকারক।আপনি তাদের মজুরি সহ উল্লেখ করেছেন।ধন্যবাদ আপনাকে এতো সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।আপনার ফটোকপি অনেক সুন্দর হয়েছে।ধন্যবাদ।

  ·  2 years ago (edited)

আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপু।

ছোটবেলা থেকেই অনেকটা ভালো লাগতো আমাকে এসব খাবার। বাজারে গেলে ভাজাপোড়া খাওয়ার মজাই আলাদা।বিশেষ করে বন্ধু-বান্ধবদের সঙ্গে। বড় মাঠের এই ভাজাপোড়া দোকান গুলো অনেক বিখ্যাত। কারণ এখানে খুব সুন্দর সুন্দর খাবার পাওয়া যায়।যেগুলো খেতে অনেক দারুন হয় খুব সুন্দর একটি পোস্ট উপস্থাপন করেছেন আপনি শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

আপনি ভাজাপোড়া দোকান নিয়ে দারুণ উপস্থাপন করেছেন আপু। মুখরোচক খাবার হিসেবে ভাজাপোড়ার দিন দিন চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এখন ভাজাপোড়া প্রায় সব জায়গাতেই পাওয়া যায়। রাস্তার ধারে, অলিতে গলিতে, বাজারে, টার্মিনালে, রেল স্টেশনের সামনেও ভাজাপোড়ার দোকান নিয়ে বসে বিক্রি করতে দেখা যায়। ভাজাপোড়া আমার পছন্দের খাবার। মাঝে মধ্যে ভাজাপোড়া খাওয়া হয় । বাজারে গেলেই ভাজাপোড়া কিনে খাই। বাসায় মাঝেমধ্যে তৈরি করা হয়। আপনার পোস্ট দেখে খেতে ইচ্ছে করতেছে আপু। অনেক সুন্দর সাজিয়ে গুছিয়ে উপস্থাপন করেছেন। বাজারে অনেক রকমের ভাজাপোড়া খাবার বিক্রি করতে দেখা যায়। যেগুলো অনেক লোভনীয়, তাইতো এসব খাওয়ার জন্য অনেক ভিড় থাকে দোকানের সামনে। আপনি অনেক সুন্দর লিখেছেন আপু। ফটোগ্রাফি দারুন হয়েছে। অসংখ্য ধন্যবাদ আপু সুন্দর পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাই।

  ·  2 years ago (edited)

ভাজাপোড়া সম্পর্কে অনেক সুন্দর লিখেছেন আপু। আসলেই আপনি ঠিক বলেছেন এখন দিন দিন এই ভাজাপোড়া চাহিদা অন্যরকম হয়ে যাচ্ছে এবং বিভিন্ন ধরনের নতুন নতুন আইটিম এখন দেখা যাচ্ছে। আগে বেশিটা ভাজাপোড়া দেখা যেত না কিন্তু এখন বিভিন্ন ধরনের ভাজাপোড়া খাবার দেখা যায় কিন্তু এগুলো খেতেও অনেক সুস্বাদু লাগে একবার খেলে শুধু খেতে ইচ্ছা করে। তাইতো আমি আমার এক ফ্রেন্ডকে একদিন বলেছিলাম এগুলো ভাজাপোড়া অল্প খাওয়া মানে মুখের চুলকানি উঠানো। ধন্যবাদ আপনাকে এরকম সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সকলের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল

আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

মুখরোচক খাবার হিসেবে বিভিন্ন ধরনের ভাজাপোড়ার চাহিদা নিয়ে সুন্দর একটি পোস্ট করেছেন। ভাজাপোড়া আমার ও অনেক পছন্দের একটি খাবার। তবে বেশি ভাজাপোড়া শরীর স্বাস্থ্যের জন্য বিশেষ করে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হয়ে থাকে। ভাজাপোড়ার ফটোগ্রাফি গুলো অসাধারণ হয়েছে।

আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাই।

প্রতিটি মেলায় এরকম মুখরাচর খাবার গুলো পাওয়া যায়। আর এখন মুখরাচর খাবার গুলোর চাহিদা অধিক পরিমাণে বেড়ে গিয়েছে৷ এখন বিকেলে নাস্তা হিসেবে সবাই ভাজাপড়া খাবারগুলো বেশি পছন্দ করে। আমি নিজেও ভাজাপোড়া খাবার খুবই পছন্দ করি। আপনি মুখরাচর খাবারগুলো সম্পর্ক অনেক সুন্দর লিখেছেন আপু ধন্যবাদ আপনাকে।

আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

DescriptionInformation
plagiarism-free
#steemexclusive
Ai Content - free

We expected you to be friendly and active in the Steem For Tradition Community. We appreciate your effort. Thank you for sharing your beautiful content with us ❤️.

Thanks..

আপনি ঠিকই বলেছেন আপু, মুখরোচক খাবার হিসেবে বিভিন্ন ধরনের ভাজাপোড়ার চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে,সেই সাথে বিভিন্ন ধরনের রোগও বাড়ছে। ভাজাপোড়া শরীরের জন্য কোন সময় উপকারী নয়। কেন অসুস্থ কর পরিবেশে তৈরি করা হয় এবং একই তেল বারবার ব্যবহার করা হয়। এবং বেশিরভাগ ব্যবসায়ীরা ভেজাল পণ্য ব্যবহার করে বেশি লাভ করার জন্য। এসব খাবার শরীরের বিভিন্ন ধরনের ক্ষতি করতে পারে। আমাদের সবারই স্বাস্থ্য সচেতন হতে হবে এবং এসব খাবার খুবই কম খেতে হবে। খুব সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপু আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

এই ভাজাপোড়া খাবার গুলো সবথেকে বেশি দেখতে পাওয়া যায় বিভিন্ন ধরনের মেলা বা ধর্মীয় সভায়। মুখরোচক খাবার হিসেবে ভাজাপোড়ার চাহিদা অনেক বেশি থাকে। ভাজাপোড়া অনেক মজাদার খাবার হলেও শরীরের জন্য বেশ ক্ষতিকর তাই লাস্ট কবে খেয়েছি আমার মনে পড়ে না। সুন্দর লিখেছেন আপনি।

ধন্যবাদ আপনাকে।

মুখরোচক খাবার হিসেবে বিভিন্ন ধরনের ভাজাপোড়ার খাবার নিয়ে অনেক সুন্দর লিখেছেন আপু। আমার অনেক পছন্দের একটি খাবার হলো এই ভাজাপোড়া বিশেষ করে বেগুনচপ,আলুচপ,পাপড় ইত্যাদি।তবে বিভিন্ন ধরনের অনুষ্ঠানে বিশেষ করে শীতকালে ইসলামিক জলসা গুলোতে এই ভাজাপোড়ার খাবারের দোকানগুলো বেশি দেখা যায়। ভাজাপোড়া কম বেশি সকলের প্রিয় খাবার। ভাজাপোড়ার দোকান নিয়ে অনেক সুন্দর একটি পোস্ট উপস্থাপন করেছেন।

আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

ভাজাপোড়া খাবার নিয়ে চমৎকার একটি পোস্ট উপস্থাপন করেছেন আপু। এই ভাজাপোড়া খাবার খেতে সবারই ভালো লাগে। দিনাজপুরে কলেজ মোড়ে একটি দোকানে আমিও সপ্তাএ ২ দিন করে ভাজাপোড়া খাই। সেখানে এতো ভীড় থাকে যে সিরিয়াল ধরে খাবার নিতে হয়। এ থেকেই বোঝা যায় যে এই খাবারের প্রতি মানুষের কতো আগ্রহ। তবে এগুলো স্বাস্থ্যসম্মত নয়। এগুলো পরিহার করাই উত্তম।

আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।